বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না ডয়চে ভেলেকে বলেন, 

১৩ বছর পরও দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ পাননি ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থী দাবী

নিউজ দৈনিক ঢাকার কণ্ঠ 

ঢাকা রাজধানীর, ২০১১ সালে প্রকৌশলী জামিলুর রেজা চৌধুরীর ছেলে কাশিফ রেজা চৌধুরীর গাড়ি সাথে দুর্ঘটনায় আহত হন ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার হোসেন সাকিন। দুর্ঘটনার পর শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে পড়েন তিনি।

এ ঘটনায় জামিলুর রেজা চৌধুরী তাকে ক্ষরিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দিলেও দীর্ঘ ১৩ বছরেও কোনো ক্ষতিপূরণ পাননি বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির (ডুজা) কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি পূর্ণ ক্ষতিপূরণ, কাশিফ রেজা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, চিকিৎসাসহ তার পরিপূর্ণ পুনর্বাসন এবং সড়কের নিরাপত্তার দাবি জানান।

এসময় তিনি বলেন, ২০১১ সালের ২৬ এপ্রিল আমি আমার মায়ের সঙ্গে এলিফ্যান্ট রোড এলাকায় ডাক্তারের কাছে যাই। সেখান থেকে বের হয়ে কাশিফ রেজা চৌধুরীর বাড়ির পাশস্ত এলিফ্যান্ট রোড এলাকার কাশিফ রেজা দৌধুরীর ৭৪ নং বাড়ির পাশের (বর্তমানে স্টার হোটেল) গলিতে ঢোকার সময় হঠাৎ কাশিফ রেজা চৌধুরীর বেপরোয়া গাড়ি আমার শরীরে আঘাত করলে আমি ফুটপাতে আছড়ে পড়ি। এসময় তার গাড়ি আমাকে টেনে নিয়ে পিলারের সাথে ধাক্কা দেয়। এতে আমি শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে পড়ি। আঘাতের কারণে আমার শরীরের বামপাশ অচল হয়ে গেছে। আমি ঠিকমতো হাঁটতে পারি না। মাঝে মাঝে আমার সমস্ত শরীর কাঁপুনি দেয়।

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনার পর জামিলুর রেজা চৌধুরী আমাকে চিকিৎসা ব্যয় বহনের আশ্বাস দেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেওয়ার কথাও বলেছিলেন। কিন্তু এসব প্রতিশ্রুতি তিনি বাস্তবায়ন করেননি।

তিনি আমাকে কয়েকদিনের হাসপাতালের বিল দিয়েছেন এবং একটি ব্যায়ামের সাইকেল দিয়েছেন কেবল। আমার বাবা থানায় মামলা করতে গেলে বলা হয়, সবকিছু শেষ করে দেওয়া হবে। ১৩ বছর পেরিয়ে গেল, আজও আমি ন্যায়বিচার চাই। আমার মতো আরও অনেকে সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গু হয়েছেন, আমরা ন্যায়বিচার চাই।

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com